এম আবু হেনা সাগর,
ঈদগাঁও ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদের চরপাড়া-হিন্দুপাড়া ও টেকপাড়া বাসীর একমাত্র ভরসা হলো কাঠের সাঁকো। দীর্ঘবছরেও স্থায়ীভাবেই ব্রীজ নির্মান না হওয়ায় চলাচলে চরম দুর্ভোগে পড়েন নারী পুরুষরা। যার ফলে, দাবীর পরিপ্রেক্ষিতেও এলাকাবাসীর ভাগ্য জুটেনি একটি ব্রীজ।
স্থানীয়রা জানান,দীর্ঘসময় এলাকার নর-নারী,শিক্ষার্থীব্যবসায়ী চাকরী জিবীসহ নানান শ্রেনী পেশার লোকজন ঈদগাঁও বাজারে প্রতি নিয়ত আসা যাওয়া করে থাকে শুল্ক মৌসুমে সাঁকো, বর্ষা মৌসুমে নৌকা নিয়ে পারাপার হয়ে থাকে। উক্ত স্থানে ব্রীজ নির্মানের দাবী কিন্ত দীর্ঘদিনের। তিন গ্রামবাসী চলাফেরায় নিদারুন কষ্ট পাচ্ছেন বহুদিন। এতো কষ্ট সহজে মেনে নেয়া যায়না। নর-নারীরা প্রয়োজনীয় কাজেকর্মে সাঁকো পারাপার হয়ে বাজারমুখী হতে দেখা যায়। ভয়-আতংক থাকলেও করার কিছু নেই।
এলাকার সচেতন যুবক ইমরান জানান,দীর্ঘকাল ধরে এই স্থান দিয়ে সাঁকো আর নৌকায় করে ব্যবসায়ী,শিক্ষার্থীসহ সাধারন লোকজন পারা পার হচ্ছে। স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষে সুনজর দাবী। পথচারীরা জানান, ৮/১০ হাজার লোকজন প্রতিনিয়ন আসা যাওয়া করে থাকেন ঈদগাঁও নদীর উপর দিয়ে।
বর্তমানে সাঁকো উপর ভর করে লোকজন নানা কাজকর্মে চলাফেরা করে যাচ্ছে। অসুস্থ রোগী হলেও পার করে চিকিৎসালয়ে আসতে হয়। একটি ব্রীজের অভাবে প্রায় দেড় কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে বাজারে আসতে হয়। এই ছাড়া ডেলিভারীসহ অপরাপর রোগীদের চলাফেরার ক্ষেত্রে চরম ভাবে বিপাকে পড়েন এলাকাবাসী। স্থানীয় মেম্বার সুমন কান্তি দে জানান, স্বাধীনতার পর থেকে আজ অবধি পর্যন্ত স্থায়ী ব্রীজ বাস্তবায়ন না হওয়ায় ইসলামাবাদের চরপাড়া-হিন্দুপাড়া বাসীর যাতায়াত ব্যবস্থা সাঁকো-নৌকা নির্ভর।
এলাকার লোকজন সীমাহীন কষ্টের মাধ্যমে যাতায়াত করে যাচ্ছেন। প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হয়নি একটি ব্রীজের। সাঁকো দিয়েই লোকজন পারাপার হচ্ছে।
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.