বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল কারাগারে
মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম বিশেষ প্রতিনিধি,
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সফল সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক,জননেতা আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল কে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েলকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।পৃথক পাঁচটি মামলায় ১৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত বুধবার এ আদেশ দেন। তিনি বর্তমানে কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-স্বেচ্ছাসেবক– বিষয়ক সম্পাদক পদে রয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করে আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েলের আইনজীবী ইলতুৎমিশ সওদাগর বলেন,গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত রাজধানীর পল্টন, শাহজাহানপুর ও ধানমন্ডি থানার পৃথক পাঁচটি মামলায় আবদুল কাদের ভূঁইয়াকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।তার বিরুদ্ধে জারি করা হয়েছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।ওই পাঁচটি মামলায় আজ আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত জুয়েলের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।উল্লেখ্য,গত বছরের ২২ ই নভেম্বর পল্টন থানার মামলায় আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েলসহ ৯ জনকে তিন বছর তিন মাস করে কারাদণ্ড দেন আদালত। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে একটি প্রাইভেট কার ও একটি বাসে আগুন দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়।এছাড়া ও গত ১ জানুয়ারি ধানমন্ডি থানার আরেকটি মামলায় আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েলের তিন বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।
জুয়েল কে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদে আজ শুক্রবার ১৯ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রি.মনোহরদী উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সাফি উদ্দীন আকন্দ করুনের অনুমতি ক্রমে খিদিরপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মাসুদ রানা ইয়াকুবের নেতৃত্বে খিদিরপুর ইউনিয়নের মধ্যস্থলে মানববন্ধনটি করা হয়।এ মানববন্ধনে উপস্থিত হয়েছেন,খিদিরপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শাহিন মিয়া,মোশারফ, সোলেমান,মজিবুর,ইমাম হোসেন,প্রমূখ।এ মানববন্ধনে তাদের স্লোগান ছিল,জুয়েল ভাই ভয়নাই রাজপথ ছাড়িনায়, জেলের তালা ভাংবো কাদের ভূইয়া জুয়েল ভাইকে উদ্ধার করে আনবো, এই স্লোগানের মাধ্যমে মানববন্ধন টি সমাপ্ত করা হয়।