রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর পল্লবীতে ‘পেপার সানী গ্রুপ ও ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফয়সালকে। আগে তাঁরা একই গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। মাদক কেনাবেচাসহ নানা দ্বন্দ্বের জেরে আলাদা গ্যাং তৈরি করেছিলেন।
১৬ মার্চ সন্ধ্যায় পল্লবী এলাকায় ফয়সাল নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়। ফয়সালকে প্রকাশ্যে হত্যার ঘটনাটি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়ও ধরা পড়েছে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানান।
তাঁরা হলেন মো. আকাশ ওরফে টান আকাশ (২২), ফজলে রাব্বি ওরফে হিটার রাব্বি ওরফে গালকাটা রাব্বি (২০), মো. ইমরান (২৫), মো. রাসেল কাজী (২৪) ও নয়ন (২৫)। তাঁদের সবার বয়স ২০ বছর বা তার ওপরে হলেও র্যাব তাঁদের কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলেছে।
র্যাব বলছে, গতকাল শুক্রবার নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাব্বি ও আকাশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলসংলগ্ন একটি বাগান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব বলছে, র্যাব-৪ ও র্যাব-১১ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুর এবং নরসিংদী থেকে মূল আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা এবং নিহত ফয়সাল একসময় মিরপুর এলাকার কিশোর গ্যাং ‘পেপার সানী’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন। গালকাটা রাব্বি পেপার সানী গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু ৪-৫ মাস আগে মাদক কেনাবেচা নিয়ে ভাগাভাগি, সিনিয়র-জুনিয়র, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কোন্দল ঘিরে রাব্বি ওই গ্রুপ থেকে বের হয়ে ‘গালকাটা রাব্বি’ নামে পৃথক গ্রুপ তৈরি করেন। এর পর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো।
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন ফয়সাল ও রানা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার পার্টি শেষে ফিরছিলেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের ওপর হামলা চালান রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় ফয়সাল ও রানাকে প্রকাশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্রুপের এক সদস্যের বাসার ছাদে গিয়ে পেপার সানী গ্রুপের সদস্যকে উচিত শিক্ষা দিতে পারায় পার্টি করে উদ্যাপন করেন। পার্টি শেষে তাঁরা জানতে পারেন ফয়সাল হাসপাতালে মারা গেছেন ও রানা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রথমে নেত্রকোনায় আত্মগোপন করেন। সেখানে দুই দিন অবস্থান করেন। পরে মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রাব্বির বিরুদ্ধে ডাকাতি, মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় চারটি মামলা রয়েছে । তিনি একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। আকাশের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনিও একাধিকবার কারাভোগ করেছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার রাসেল, ইমরান ও নয়ন কিশোর গ্যাং ‘গালকাটা রাব্বি’ গ্রুপের সদস্য। তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মারামারি ও মাদকসংক্রান্ত একাধিক মামলা রয়েছে।
Post Views: 24