কুষ্টিয়া কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার সুশান্ত পালের বিরুদ্ধে শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ!
কক্সবাজারে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট অফিসের সাবেক ডেপুটি কমিশনার সুশান্ত পালের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সুশান্ত পাল ও তার ছয় সহযোগীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কক্সবাজারের নামিদামি হোটেল-রেস্টুরেন্টের রাজস্ব রেয়াতের মাধ্যমে শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। একই সঙ্গে সরকারকে বছরে কয়েকশ কোটি টাকা রাজস্ব বঞ্চিত করেছেন। এসব বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ২০২০ সালে একটি অভিযান পরিচালনা করে দুদক। ওই অভিযানে হোটেল মালিকদের রাজস্ব ফাঁকির প্রমাণ পায় সংস্থাটি। এর ভিত্তিতে দুদকের গোয়েন্দা বিভাগ অভিযোগ অনুসন্ধানে নামে।
সুশান্ত এখন কুষ্টিয়া কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট কমিশনারেট অফিসের ডেপুটি কমিশনার হিসেবে কর্মরত আছেন। ৩০তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেন সুশান্ত পাল। ফেসবুকে তার অনুসারী প্রায় দুই মিলিয়ন। চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়। ভালো ভালো কথা ও নিজ সাফল্যের জন্যই তার ভক্তের সংখ্যা বেড়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। তার সহকারী যাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে তারা হলেন রাজস্ব-কর্মকর্তা সব্যসাচী শিকদার, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন, আনিসুল করিম, সৈয়দ আবু রাসেল, মো. আলাউদ্দিন ও তৌফিক আহমেদ।