জসিম এবং জুয়েল পেশায় মিনি ট্রাকচালক। ডাকাতি করা যানবাহনগুলো তারা কৌশলে বিভিন্ন স্থানে চোরাকারবারির কাছে পৌঁছে দিতো। জসিমের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানায় এবং পদ্মা সেতু (দক্ষিণ) থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে পৃথক ২টি মামলা রয়েছে। এছাড়া জুয়েল ডাকাতি করে আনা গাড়ি সংরক্ষণ করতো। জুয়েলের নামে একটি দস্যুতার মামলা রয়েছে।
ইদ্রিস চোরাই গাড়ি কেনাবেচা করতো।পাশাপাশি সে ডাকাতির জন্য প্রয়োজনীয় গাড়ি সরবরাহ করতো। মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানার একটি ডাকাতি মামলায় গ্রেফতা হয়ে ২৩ দিন কারাভোগ করে গত নভেম্বর মাসে জামিনে বের হয়। পুনরায় সে ডাকাতি শুরু করে। এছাড়া ইদ্রিস একটি চুরির মামলায় অভিযুক্ত আসামি।
রহমত পেশায় একজন ড্রাইভার। সে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি চালিয়ে টার্গেট করা গাড়ির তথ্য সংগ্রহ করতো। তার বিরুদ্ধে নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানায় একটি মাদক মামলা এবং গাজীপুর কাপাশিয়া থানায় একটি চুরির মামলা রয়েছে। গ্রেফতার আলমাস পেশায় মুদি ব্যবসায়ী।
সেএ পেশার আড়ালে চোরাকারবারিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতো এবং ডাকাতি করা মালামাল তাদের কাছে বিক্রি করতো। গ্রেফতা ইব্রাহীম পেশায় মাছ ব্যবসায়ী এবং নয়ন একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপে কাজ করে। পেশার আড়ালে তারা ডাকাতিতে অংশগ্রহণ করে থাকে। নয়নের বিরুদ্ধে রাজধানীর কদমতলী থানায় একটি মাদক মামলা রয়েছে।
হাসান পেশায় একজন ড্রাইভার এবং কফিল উদ্দিন বাসের হেলপার হিসেবে কাজ করতো। এসব পেশার আড়ালে তারা ডাকাতি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। হাসান পদ্মা সেতু (দক্ষিণ) থানায় একটি চুরির মামলায় ২ মাস কারাভোগ করে। এছাড়াও গ্রেফতার কফিলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪টি মাদক মামলা রয়েছে।
প্রকাশক ও সম্পাদক: মো: আবু জাহিদ
কপিরাইট ©২০২৩-২০২৪ নবদেশ ২৪ মিডিয়া লিমিটেড | সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত