
এস এমন কনক ,, নিজস্ব প্রতিনিধ :
প্রাথমিক বিদ্যালয়টির নামে কোন জমি না থাকায় কমলমতি শিশুদের পাঠদান অনিশ্চিত হয়ে পরেছে। আবার ঐ স্কুলের সরকারী অর্থায়নে নতুন করে জমি ক্রয়ের পায়তারা চলছে। কুষ্টিয়ার কুমারখালি উপজেলা পান্টি ইউনিয়নের ভালুকা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে কোন জমি নেই। জমির ভুয়াদলিল ও খারিজ দেখিয়ে সরকারী করন করা হয়েছে গত ২০১৩ সালে।
স্কুল পরিদর্শনে দেখা যায়, স্কুলেটি তিন রুম বিশিষ্ট একতলা ভবন ও একটা টিনের খুপরি রয়েছে কোন জমি নেই বর্তমানে সদর উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয়ের জমিতে আছে স্কুলটি।মনিটরিং বোর্ডে লেখা আছে বিদ্যালয়টির জমির পরিমাণ ৩৫ শতাংশ যার দাগ নম্বর ৪২১৩ ও খতিয়ান নং ৬৫৮। প্রধান শিক্ষিকা নাহার বেগম বলেন জমি আছে। কিন্তু শিক্ষিকা নাহার বেগম ক্যামেরার সামনে কোন উত্তর দিতে পারলেন না
প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিতিমালা অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারী করনের জন্য প্রয়োজন এক বিঘা বা ৩৪ শতক জমি। ভালুকা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোন জমি না থাকলেও কিভাবে সরকারী করন হল তা এখন প্রশ্ন সচেতন মহলের।
ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক ও এলাকাবাসী বলছেন বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা কালে জমিদাতা হিসাবে যারা চাকুরী পেয়েছেন ঐ সকল শিক্ষক স্কুলের সাথে এবং সরকারের সাথে প্রতারণা করে চাকুরী নিয়েছে এবং তাদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবি করছেন।
এখানে বলা হচ্ছে যে একই সাথে দুটো স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে দুটো স্বতন্ত্র হলো কখন। যদি স্বতন্ত্র হয়ে থাকে তাহলে সরকারি বিধি মোতাবেক নিয়ম-কানুন মেনেই হওয়া উচিত। একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে হলে যে নীতিমালা আছে তা কি পূরণ করা হয়েছে যদি না হয়ে থাকে তাহলে প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী একই স্কুলের নাম হবে এবং পাঠদান হবে প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত। বাংলাদেশের এরকম প্রতিষ্ঠানগুলো তারা যথাযথ নিয়ম মেনেই আছে শুধুমাত্র এই প্রতিষ্ঠানটি একটু ব্যতিক্রম কিভাবে হলো তার জনগণের মনে প্রশ্ন জাগে।এ বিষয়ে কুমারখালী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন আমি শুনেছি ভালুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি নিয়ে জটিলতা আছে।তবে সমাধানের জন্য কাজ চলছে।
কুমারখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমির দায়িত্বে থাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম বলেন আমি শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উক্ত বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রসাসক তৌফিকুর রহমান রহমান বলেন য়ারা এ অনিয়মের সাথে জডিত তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভালুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত চলাকালে চৌরঙ্গী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিলন মাস্টার ভালুকা সদর উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষকের রুমে প্রধান শিক্ষক লিটন মাস্টারের উপস্থিতিতে তদন্তকারী সাংবাদিকদের রুমের মধ্যে ডেকে নিয়ে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। বিদ্যালয় সরকারী করণ
প্রাথমিক বিদ্যালয়টির নামে কোন জমি না থাকায় কমলমতি শিশুদের পাঠদান অনিশ্চিত হয়ে পরেছে। আবার ঐ স্কুলের সরকারী অর্থায়নে নতুন করে জমি ক্রয়ের পায়তারা চলছে। কুষ্টিয়ার কুমারখালি উপজেলা পান্টি ইউনিয়নের ভালুকা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে কোন জমি নেই। জমির ভুয়াদলিল ও খারিজ দেখিয়ে সরকারী করন করা হয়েছে গত ২০১৩ সালে।
স্কুল পরিদর্শনে দেখা যায়, স্কুলেটি তিন রুম বিশিষ্ট একতলা ভবন ও একটা টিনের খুপরি রয়েছে কোন জমি নেই বর্তমানে সদর উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয়ের জমিতে আছে স্কুলটি।মনিটরিং বোর্ডে লেখা আছে বিদ্যালয়টির জমির পরিমাণ ৩৫ শতাংশ যার দাগ নম্বর ৪২১৩ ও খতিয়ান নং ৬৫৮। প্রথান শিক্ষিকা নাহার বেগম বলেন জমি আছে। কিন্তু শিক্ষিকা নাহার বেগম ক্যামেরার সামনে কোন উত্তর দিতে পারলেন না
প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিতিমালা অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারী করনের জন্য প্রয়োজন এক বিঘা বা ৩৪ শতক জমি। ভালুকা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোন জমি না থাকলেও কিভাবে সরকারী করন হল তা এখন প্রশ্ন সচেতন মহলের।
ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক ও এলাকাবাসী বলছেন বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা কালে জমিদাতা হিসাবে যারা চাকুরী পেয়েছেন ঐ সকল শিক্ষক স্কুলের সাথে এবং সরকারের সাথে প্রতারণা করে চাকুরী নিয়েছে এবং তাদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবি করছেন।
এখানে বলা হচ্ছে যে একই সাথে দুটো স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে দুটো স্বতন্ত্র হলো কখন। যদি স্বতন্ত্র হয়ে থাকে তাহলে সরকারি বিধি মোতাবেক নিয়ম-কানুন মেনেই হওয়া উচিত। একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে হলে যে নীতিমালা আছে তা কি পূরণ করা হয়েছে যদি না হয়ে থাকে তাহলে প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী একই স্কুলের নাম হবে এবং পাঠদান হবে প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত। বাংলাদেশের এরকম প্রতিষ্ঠানগুলো তারা যথাযথ নিয়ম মেনেই আছে শুধুমাত্র এই প্রতিষ্ঠানটি একটু ব্যতিক্রম কিভাবে হলো তার জনগণের মনে প্রশ্ন জাগে।এ বিষয়ে কুমারখালী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন আমি শুনেছি ভালুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি নিয়ে জটিলতা আছে।তবে সমাধানের জন্য কাজ চলছে।
কুমারখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমির দায়িত্বে থাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম বলেন আমি শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উক্ত বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রসাসক তৌফিকুর রহমান রহমান বলেন য়ারা এ অনিয়মের সাথে জডিত তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভালুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত চলাকালে চৌরঙ্গী বহুমুখ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিম মিলন মাস্টার ভালুকা সদর উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষকের রুমে প্রধান শিক্ষক রাশিদুজ্জামান লিটন মাস্টারের উপস্থিতিতে