মোঃ সুমন আলী
গাজীপুর কালিয়াকৈর প্রতিনিধি
আজ ০৫/০৬/২০২৪ ইং তারিখ গাজিপুর কোনাবাড়ি বাইমাইল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে,,জানা যায় মোছাম্মদ ফারহানা আক্তার (তিন বছর) পিতা মোঃ শহিদুল ইসলাম, মাতা মোছাম্মৎ মমতাজ বেগম
গত তিনদিন আগে নিখোঁজ হয়।
অনেক খোঁজাখুঁজির পরে, আজ তার বস্তা বন্দী মরদেহ উদ্ধার করা হয় , জানা যায় যে বাসায় ভাড়া থাকতো ওই বাসার দুই রুমের চিপা গলিতে মরদেহটি পাওয়া যাই ।
নিহত শিশুটির পরিবার ওই এলাকায় ভাড়াবাসায় থাকত। তাঁদের গ্রামের বাড়ি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায়। আটক একজনের বয়স ১৯ বছর এবং অন্যজন কিশোর (১৬)।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বাইমাইল এলাকায় ভাড়াবাসা থেকে নিখোঁজ হয় শিশুটি। খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যায় শিশুটির বাবা কোনাবাড়ী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আজ বুধবার সকালে রমিজের বাড়ির দেয়াল ও সীমানাপ্রাচীরের গলিতে ওই শিশুর মরদেহ দেখতে পান লোকজন। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, গতকাল দুপুরে মুখে স্কচটেপ পেঁচিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়। পরে মরদেহ ওই গলিতে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় এক কিশোরসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ উদ্দিন জানান, আটক দুজন শিশুটিকে ধর্ষণ করে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
এ নিয়ে এলাকায় শোকের মতন চলছে ,নিহতের পরিবার হে নির্মম হত্যাকাণ্ডের সুস্থ্য তদন্ত ন্যায্য বিচার ও হত্যাকারীদের কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন।