.
র্যাব-৮, সদর কোম্পানী এবং র্যাব-২, সিপিসি-৩ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে
ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় ০১ নং ও ২ নং প্রধান আসামী গ্রেফতার।
গেফতারকৃত ০১ নং আসামী বুলবুল খান (৩৫), পিতা-ফিরোজ খান গত ৩০/০৪/২৩ ইং তারিখে ভিকটিম সারমিন (২০) কে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভিকটিমের পরিবারের কাউকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে নিয়ে গ্রেফতারকৃত ২ নং আসামী ফিরোজ খান (৫০), পিতা-মৃত আলী খান সর্ব সাং-সাহেবরামপুর, থানা-কালকিনী, জেলা মাদারীপুর এর বাড়িতে নিয়ে যায় এবং চতুরতার সাথে ০১ জন লোক নিয়ে এসে কাবিননামা ছাড়া মৌখিকভাবে বিয়ে করে। সেই মোতাবেক আসামী বুলবুল খান ভিকটিমের সাথে স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে ঢাকায় একটি ভাড়া বাসায় একত্রে বসবাস করার সুযোগে ভিকটিমের নগ্ন ও অর্ধ নগ্ন ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে রাখে। পরবর্তীতে, ভিকটিম বিবাহের কাবিননামা চাইলে আসামীরা ভিকটিমকে জোর পূর্বক বাসা থেকে বের করে দেয়। গত ২২/০৩/২৪ ইং তারিখে রাত আনুমানিক ২২০০ ঘটিকার সময় মাদারীপুরের কালকিনি থানাধীন সাহেবরামপুর এলাকায় ভিকটিম নিজ বসত ঘরে অবস্থানকালে আসামী বুলবুল খান ঘরে প্রবেশ করে ভিকটিমের মুখ চেপে ধরে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে এবং আসামীদ্বয় ভিকটিমের পরিবারকে মোবাইলে ধারণকৃত নগ্ন ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। উল্লিখিত ঘটনায় ভিকটিম বাদী হয়ে মাদারীপুর জেলার কালকিনি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন—২০০০(সংশোধনী ২০০৩) এর ৯(১)/৩০ ধারা এবং পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২ এর (১)/৮(০২)/৮(৪) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন, যার মামলা নং—৩০/১২৪ তারিখ ২৩/০৪/২০২৪।
প্রকাশক ও সম্পাদক: মো: আবু জাহিদ
কপিরাইট ©২০২৩-২০২৪ নবদেশ ২৪ মিডিয়া লিমিটেড | সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত