স্টাফ রিপোর্টার
বিগত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কক্সবাজারে ঈদগাঁও উপজেলায় প্রায় নেতাকর্মীরা এখন আত্মগোপনে। গ্রেফতার আতঙ্ক নিয়ে দিনপার করেন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। কিছুকিছু নেতাকর্মী নিজ এলাকায় থাকলেও অনেকে এলাকার বাইরে অবস্থান করছেন চরম আতংকে।
চলতি ২০২৪ সালের ৫ আগষ্ট সারাদেশব্যাপী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। এই আন্দোলনে কক্সবাজারের ঈদগাঁও বাজার ও বাসস্টেশন এলাকায় সক্রিয় ছিলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা। আন্দোলনে স্টেশন এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ বক্স ভাংচুর, ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ফকিরা বাজার এলাকায় থানাতেও হামলা চালানো হয়। ৯ সেপ্টেম্বর ঈদগাঁও থানায় এএসআই (নিরস্ত্র) কাউছার হামিদ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করা হয়। এ মামলায় ৩/৪ হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
বর্তমানে গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন বহু নেতাকর্মী। অনেকে এলাকা ছেড়ে গা ঢাকা দিয়েছেন। উপজেলা, ইউনিয়ন পযার্য়ে আওয়ামীলীগ, যুবলীগসহ অঙ্গও সহযোগী সংগঠনের নেতাকমীরা। সম্প্রতি এ গণ অভিযানে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের বেশ কজন নেতাকর্মীদেরকে আটক করা হয়।
উপজেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন থানা পুড়ানো মামলায় গণহারে আটক করছে পুলিশ। ৪ এবং ৫ আগস্ট ঈদগাঁও থানায় কারা আক্রমণ করে অস্ত্র লুট করেছে, আগুন দিয়েছে সবাই জানে।গণ গ্রেফতারের তীব্র নিন্দার পাশাপাশি সেদিনের ঘটনায় যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেইসবুকে) নেতাকর্মীরা।
ঠিকানাঃ অস্থায়ী কার্যালয়ঃ হাউজিং নং – ১১১ (নিচ তলা), রোড নং-১১, ই-ব্লক, ইাউজিং এস্টেট, কুষ্টিয়া সদর, কুষ্টিয়া।
কপিরাইট © ২০২৪ নবদেশ ২৪ মিডিয়া লিমিটেড | সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত