মোঃ বিল্লাল হোসেন,
শেরপুর প্রতিনিধি ঃ
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং ও লোকবলের অভাবে গ্রাহকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
বিদ্যুৎ গ্রাহকদের অভিযোগ ঘনঘন লোডশেডিং, এর কারনে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা বিঘ্নিত হওয়ার পাশাপাশি ফ্রীজে রাখা ওষুধপত্র, মাছ গোস্তসহ ব্যবসায়ীদের পানীয়জাতের পন্যসহ খাদ্যসামগ্রীর ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগ সুতে জানা গেছে, ঝিনাইগাতী উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের ২৬ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছে।
গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুতের প্রয়োজন ৯ মেগ্রাওয়াট। কিন্তু বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে ৩ থেকে ৫ মেগ্রাওয়াট। ফলে বিদ্যুতের লোডশেডিং চরম আকার ধারণ করেছে। এছাড়া অফিসে রয়েছে লোকবলের অভাব। প্রয়োজনের তুলনায় লোকবল না থাকায় প্রতিটা মিটার দেখে বিল করতে পারছে না বিদ্যুৎ বিভাগ।
ফলে অতিরিক্ত ভৌতিক বিলের বোঝা বইতে হচ্ছে শতশত গ্রাহকের। এছাড়াও জরাজীর্ণ বিদ্যুৎ সংযোগের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করায় আকাশে মেঘ দেখলেই ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। ঝড়-বৃষ্টি হলেতো কথাই নেই।
ডালপালা ভেঙ্গে পড়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না। এসময় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় গ্রাহকদের। ঝিনাইগাতী উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম জহুরুল ইসলাম বলেন গ্রাহকের চাহিদা মেটাতে বিদ্যুৎ প্রয়োজন ৯ মেগাওয়াট। কিন্তু বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে ৩ থেকে ৫ মেগাওয়াট।
চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ না পাওয়ার কারনে লোডশেডিং এর কবলে পরতে হচ্ছে গ্রাহকদের। এ ছাড়াও বিদ্যুৎ বিভাগে রয়েছে লোকবলের অভাব। ফলে অনেকাংশেই বিদ্যুৎ গ্রাহকরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তবে লোকবল বাড়ানোর বিষয়ে আবেদন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
বার্তাপ্রেরকঃ – মোঃ বিল্লাল হোসেন, ঝিনাইগাতী, শেরপুর।
মোবাঃ-০১৮৩১৬১৮২৮৮
তাং- ২৪/০৫/২৫ইং
Your point about [insert topic] really resonates with me.