হরিণাকুন্ডু উপজেলা প্রতিনিধি ঃ
মামুনুর রহমান (টগর)
ঝিনাইদহ জেলা তথা দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের উদীয়মান সবচেয়ে জনপ্রিয় একজন নেতা।রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করায় মানুষের সেবার মানুষিকতা বাল্যকাল থেকেই তৈরি হয়েছিল।
জাতীয়তাবাদের আদর্শ কে ধারন করে ৮ম শ্রেনীতে অধ্যয়নকালে বাংলার রাখাল রাজা, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের জনক,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া দল বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়েছেন।
রাজনৈতিক জীবনে তিনি বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঝিনাইদহ জেলা শাখার সরকারী কেশবচন্দ্র মহাবিদ্যালয়ের আহবায়ক ও ভিপি নির্বাচন করেছিলেন।
জেলা ছাত্রদলের সভাপতি থাকা অবস্থায় স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সর্বদলীয় ছাত্রঐক্য পরিষদের আহবায়ক হিসাবে সামনে থেকে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন।
যার ফলশ্রুতিতে, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে ২মেয়াদে দ্বায়িক্ত পেয়েছিলেন।
সাবেক এই ছাত্রনেতা ঝিনাইদহ জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক এবং জেলা বিএনপির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ছিলেন।
২০০৩-২০১৩ সাল পর্যন্ত ৮নং চাঁদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান হিসাবে স্বর্ণপদক, বাংলাদেশ চেয়ারম্যান পরিষদ ফ্রমে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বিশেষ সাংগঠনিক দক্ষতার জন্য শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসাবে ডঃ ইউনুসের হাত থেকে পুরস্কার প্রাপ্ত হয়েছিলেন।
২০১৩ সালে উপজেলা নির্বাচনে হরিনাকুন্ডু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, এবং উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক হয়েছিলেন।
২০১৫ সালের সম্মেলনে তিনি হরিনাকুন্ডু বিএনপির সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে সফলতার সাথে দ্বায়িক্ত পালন করেছেন।
স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন,হাসিনা হটাও আন্দোলন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে জনাব এম,এ,মজিদ বহু মামলা, হামলা, জেল জুলুমের স্বীকার হয়েছেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঐক্যফ্রন্ট মনোনিত ধানের শীষ মার্কার ঝিনাইদহ -২সদর আসনের প্রার্থী ছিলেন।
তৃনমুল নেতা কর্মীকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হিসাবে দ্বায়িক্ত দিয়েছেন। যা তিনি সফলতার সাথে পালন করে চলেছেন।
এ্যাডঃএম,এ,মজিদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ।।।
You made a complex topic so easy to understand. Great job!