আশরাফুল আলমঃ
ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলার রঘুনাথপুর ইউনিয়নের চরপাড়া বাজারে মাছ কেনা বেচাকে কেন্দ্র করে ও পোড়াহাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রদের মারামারি ঘটনাকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত শৈলকুপা মাইলমারি মির্জাপুর ও হরিণাকুন্ডু চরপাড়া বাজারে এলাকাবাসীদের মধ্যে তুমুল সংর্ঘষ ঘটে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌছে পরবর্তীতে সংর্ঘষ নিয়ন্ত্রনে আনে। এই সংর্ষষে আহত হয়েছে প্রায় ২০০ জন।
হরিণাকুন্ডু চরপাড়া বাজারের ব্যবসায়িরা বলেন তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শৈলকুপা মালমারি মির্জাপুর গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন দোকানপাট ভাংচুর ও লুটপাট করতে থাকে বাধা দিতে গেলে তাদের সাথে সংর্ষের সৃষ্টি হয়। বাজারে প্রায় ২০ লক্ষ টাকার মালামাল মালমারি মির্জাপুরের লোকজন হরিণাকুন্ডু এলাকায় প্রবেশ করিয়া লুট করতে নিয়ে গেছে করেছে প্রায় ২০ টি দোকান ভাংচুর।
পোড়াহাটি ম্যাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ জানাই পোড়াহাটি মাধ্যমিক বিদ্যলয়ের ৯ ম শ্রেণীর রিফাত নামের ছাত্রের সাথে স্কুলের অন্যান্য ছেলেদের মারামারি হয় থানায় অভিযোগের পরিপেক্ষতি এই মারামারি সুত্রপাত ঘটে।
রঘুনাথপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বশির উদ্দিন জানাই মালমারি মির্জাপুর ইউনিয়নের লোকজন মাছ কেনা বেচাকে কেন্দ্র করে বাজারের ব্যবাসায়িরদের সাথে গোলোযোগ সৃষ্টি করে পরবর্তীতে সংঙ্গবদ্ধ হয়ে চরপাড়া বাজার দখল ও লুটপাট শুরু করে বাজার ব্যবসায়িরা বাধা দিতে গেলে সংর্ঘষের সৃষ্টি হতে এতে অত্যান্ত ২০০ জন লোক আহত হয়েছে।
হরিণাকুন্ডু উপজেলা নির্বাহী অফিসার বি এম তারিকুজ্জামান জানাই ঘটনার বিষয় শুনার পরপর ঘটনাস্থানে পৌছে পরিস্থীতি নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করা হয়েছে পরবর্তীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে এনেছে।
হরিণাকুন্ডু থানা অফিসার ইনর্চাজ এম এ রউফ জানাই ঘটনার বিষয় শুনার পর চরপাড়া পুলিশ ক্যাম্পেরে সদস্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করে পরবর্তীতে হরিনাকুন্ডু থানা থেকে অতিরিক্ত ফোর্স সহ নিজে ঘটনাস্থানে আসিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীরি সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্ত্রি নিয়ন্ত্রনে আছে।