
মহিউদ্দীন:
অভাব— কেমন যেন এক ছায়া,
চুপচাপ এসে জড়িয়ে ধরে—
নিরবে, নিঃশব্দে, ধীরে ধীরে,
আত্মা পর্যন্ত কেঁপে উঠে ঘরে।
পুরুষ হয়ে বাঁচা মানেই লড়াই,
ভেতরে বাইরে যুদ্ধে অমায়িক।
কাজ নেই, টাকা নেই, নাম নেই, দাম নেই—
তবুও সমাজ বলে, “তুমি ব্যর্থ একদম!”
ভালোবাসা মুখ ফিরিয়ে নেয়,
বন্ধুরা ব্যঙ্গ করে হাসে।
মা’র মুখে নীরবতা,
বাবার চোখে লজ্জার পাছে।
প্রতিদিন দরজা ধাক্কায় সে,
প্রতিদিনই মুখে পড়ে তালা—
“অভিজ্ঞতা নেই”, “তুমি কেমন!”
এইসব কথায় স্বপ্ন ঝরে জ্বালা।
একটা সময়— আয়নায় মুখ দেখতেও ভয়,
নিজেকেই লাগে বোঝা ভারী।
মনে হয়, জন্মটাই বুঝি ভুল ছিল,
এ জীবন শুধু অপমানের পাথার বয়ে আনি।
অথচ, সে শুধু চাইছিল একটু সুযোগ,
একটু সম্মান, একটু আস্থা, একটু আলো।
কিন্তু সমাজের চোখে—
সফল না হলে তুমি কেবলই কালো।
হারিয়ে যায় এমন কতজন,
কেউ বিষে, কেউ নিঃশ্বাসে নীরবে।
কারও গল্প হয় না,
কারও নাম উঠে না কোনো হিরো তালিকায়।
তবুও লিখে রাখা দরকার—
এইসব হেরে যাওয়া যোদ্ধাদের কথা।
কারণ তারা শুধু হারেনি,
সমাজও তাদের সামনে হেরে গেছে চিরকাল পথভ্রতা।
মহিউদ্দীন
অভাব— কেমন যেন এক ছায়া,
চুপচাপ এসে জড়িয়ে ধরে—
নিরবে, নিঃশব্দে, ধীরে ধীরে,
আত্মা পর্যন্ত কেঁপে উঠে ঘরে।
পুরুষ হয়ে বাঁচা মানেই লড়াই,
ভেতরে বাইরে যুদ্ধে অমায়িক।
কাজ নেই, টাকা নেই, নাম নেই, দাম নেই—
তবুও সমাজ বলে, “তুমি ব্যর্থ একদম!”
ভালোবাসা মুখ ফিরিয়ে নেয়,
বন্ধুরা ব্যঙ্গ করে হাসে।
মা’র মুখে নীরবতা,
বাবার চোখে লজ্জার পাছে।
প্রতিদিন দরজা ধাক্কায় সে,
প্রতিদিনই মুখে পড়ে তালা—
“অভিজ্ঞতা নেই”, “তুমি কেমন!”
এইসব কথায় স্বপ্ন ঝরে জ্বালা।
একটা সময়— আয়নায় মুখ দেখতেও ভয়,
নিজেকেই লাগে বোঝা ভারী।
মনে হয়, জন্মটাই বুঝি ভুল ছিল,
এ জীবন শুধু অপমানের পাথার বয়ে আনি।
অথচ, সে শুধু চাইছিল একটু সুযোগ,
একটু সম্মান, একটু আস্থা, একটু আলো।
কিন্তু সমাজের চোখে—
সফল না হলে তুমি কেবলই কালো।
হারিয়ে যায় এমন কতজন,
কেউ বিষে, কেউ নিঃশ্বাসে নীরবে।
কারও গল্প হয় না,
কারও নাম উঠে না কোনো হিরো তালিকায়।
তবুও লিখে রাখা দরকার—
এইসব হেরে যাওয়া যোদ্ধাদের কথা।
কারণ তারা শুধু হারেনি,
সমাজও তাদের সামনে হেরে গেছে চিরকাল পথভ্রতা।