আজ কোথায় সেই তথাকথিত মিডিয়া, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবিরা?
যারা মাদ্রাসায় কিছু একটা ঘটনার অযুহাতে মাদ্রাসা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়
মিডিয়ায় বসে বসে দেশ কাঁপায়, তারা আজ কোথায়? জাতি তাদের দেখতে চায়.
যশোর শার্শা সরকারি মডেল পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে’র নবম শ্রেণীর ছাত্র ‘মেহেদী হাসান সাগর’কে পিটিয়ে জখম করেছে ঐ বিদ্যালয়ের শিক্ষক শহীদুল ইসলাম। ‘মেহেদী’ মানবিক বিভাগের ছাত্র, বয়স ১৫।
** ঘটনার বিবরণে জানা যায়: মেহেদীর বাবা ‘মুমিনুর রহমান’, পেশায় ইটভাটার শ্রমিক, বেনাপোল পোর্ট থানার কাগজপুকুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ছেলেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্যে মেহেদীকে ভর্তি করান এ স্কুলে। অভাবের সংসার, এরই মধ্যে স্কুল শিক্ষকরা মেহেদীকে স্কুল ড্রেস তৈরী করার জন্যে সাতদিনের সময় বেঁধে দেয়; এর মধ্যে অনেক কষ্টে স্কুল ড্রেস হিসেবে ছেলেকে শার্ট বানায়ে দেন, সাতদিনের মধ্যে দু’দিনের মাথায় সোমবার সকালে মেহেদী স্কুল ড্রেস হিসেবে শুধু শার্ট পরে স্কুলে যাওয়ার কারণে শিক্ষক শহিদুল ইসলাম তার উপর চড়াও হয়ে ক্লাস রুম থেকে ডেকে নিয়ে স্কুল ল্যাব রুমে নিয়ে তার উপর অমানবিক নির্যাতন চালায়।
শহিদুলকে এ মারধর কেন তা জিজ্ঞেস করলে সে বলেন মেহেদী হাসানের মঙ্গলের জন্যে করেছেন। * প্রশ্ন থাকে যে, এভাবে মেরে কেউ মঙ্গল কামনায় করে নাকি তার জীবনকে পঙ্গু করার জন্যে করা হয়েছে! মানবিক বিভাগের ছাত্রকে অমানবিক নির্যাতন করা হয়েছে; এ শিক্ষকদের কাছ থেকে ছাত্র/ছাত্রীরা মানবিক বিভাগে ভর্তি হয়ে কি মানবিক শিখবে? তারা নিজেরাই তো হিংস্র প্রাকৃতির; তারা জাতিকে সকলের মঙ্গলে কী দিবে? * এখন স্কুলে যে ঘটনা ঘটেছে সে জন্যে স্কুল বন্ধের ঘোষণা দিবেন কি?
* ইসলামী পাঠশালায় কোনো কিছু হলেই তোমরা মাদ্রাসা বন্ধের সিদ্ধান্ত নাও; অথচ এগুলা পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়, ইসলামের বদনাম করার জন্যে; ভুলে গেলে চলবে না; এটা মুসলিম দেশ ‘বাংলাদেশ’ প্রতিটা ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে মুসলমানদের অবদান.
Wow, this article is amazing! Your writing style is so engaging and kept me hooked from start to finish. The topic is so relevant and helpful. Keep creating! https://saltcaypreservation.org/