গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশের সাড়শী অভিযানে লুন্ঠিত ইজিবাইক উদ্ধার পূর্বক মলমপার্টি ও চোর চক্রের মূল হোতো গ্রেফতার
মামলার বাদী মোঃ মনিরুল ইসলাম এর ইজিবাইক অজ্ঞাতনামা একদল মলমপার্টি ভাড়া করিয়া যাত্রাপথে বাদিকে পান খাওয়াইয়া অজ্ঞান করিয়া চৌমহনী বাজার থেকে অনুমান ০৬ কিঃ মিঃ দূরে হাতিয়া চৌরাস্তার পাশে বাদীকে রাস্তার সাইটে ফেলে দিয়ে ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। উল্লেখিত মামলা থানায় রুজু হওয়ার পর পুলিশ ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন আসামী গ্রেফতার ও ইজিবাইক উদ্ধারের লক্ষ্যে রাত দিন পরিশ্রম করে মামলার তদন্তে প্রাপ্ত সন্দিগ্ধ গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ লুৎফর রহমান (৪৮), পিতা-মৃত আঃ করিম, সাং-মৌজা মালিবাড়ী (বর্মতট), পোষ্ট-লেংগা বাজার, ২। মোঃ মুর্শিদ মিয়া (৩৫), পিতা- মৃত মোজাম্মেল, সাং-জাগড়িভীটা, উভয়ের থানা-গাইবান্ধা সদর, ৩। মোঃ নাজমুল (২০), পিতা- মোঃ হযরত আলী, সাং-হাতিপাগার, থানা-নালিতাবাড়ী, জেলা-শেরপুরগণদেরকে কঞ্চিবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অফিসার ফোর্সের সহায়তায় সুন্দরগঞ্জ থানাধীন বজরা কঞ্চিবাড়ী বাজার এলাকা হইতে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হইয়াছে। এজাহার নামীয় পলাতক ১নং আসামী মোঃ সুরুজ্জামান (৩০), পিতা-আবু বক্কর, সাং-খামার ধুবনী, থানা-সুন্দরগঞ্জ জেলা-গাইবান্ধাকে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণের পর তাকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ০২ দিনের পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাইবান্ধা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ কামাল হোসেন এর নির্দেশনায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, এ-সার্কেল জনাব ধ্রুব জ্যোতির্ময় গোপ, বিপিএম সেবা এর তত্বাবধানে অফিসার ইনচার্জ সুন্দরগঞ্জ থানা জনাব মোঃ মাহবুব আলম ও পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জনাব মিলন কুমার চ্যাটার্জ্জী এর পরামর্শে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ তারেকুল তৌফিক এর নেতৃত্বে সুন্দরগঞ্জ থানার একটি চৌকস টিম পার্শ্ববর্তী রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানাধীন রসুলপুর গ্রামে অভিযান পরিচালনা করিয়া কুমেতপুর বাজার এলাকা হইতে তদন্তে প্রাপ্ত সন্দিগ্ধ আসামী ২। মোঃ সুমন মিয়া (২৮), পিতা-মোঃ শাহ্ আলম, সাং-রসুলপুর, থানা- পীরগঞ্জ, জেলা- রংপুর এর নিকট নগদ ৭২,০০০/-টাকায় ক্রয়কৃত উক্ত লুন্ঠিত আলামত একটি ব্যাটারী চালিত তিন চাকা বিশিষ্ট ইজিবাইক উদ্ধার করা হয়।