জয়পুরহাট বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে যৌতুক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী শাহিন কে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫।
র্যাব প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরনের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধী, মাদক, অস্ত্র, ভেজাল পণ্য, ছিনতাইকারী, প্রতারক, হত্যা এবং ধ*র্ষণ মামলার আসামিসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। র্যাব-৩ সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ নির্মূলের পাশাপাশি মাদক দ্রব্য উদ্ধার ও মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারসহ নেশার মরণ ছোবল থেকে তরুণ সমাজকে রক্ষা করার জন্য র্যাবের জোড়ালো তৎপরতা অব্যাহত আছে।
এরই ধারাবাহিকতায়, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশনাল দল কোম্পানী অধিনায়ক মেজর মোঃ শেখ সাদিক এবং স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র এএসপি মোঃ রফিকুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ইং তারিখ ১০৩০ ঘটিকায় জয়পুরহাট জেলার সদর থানাধীন কেন্দ্রিয় বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে যৌতুক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী মোঃ শাহিন রেজা (২৭), পিতা-মোঃ শাহার উদ্দিন, সাং-হানাইল বম্বু, থানা ও জেলা-জয়পুরহাট কে গ্রেফতার করা হয়।
পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত আসামীকে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে জয়পুরহাট সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জ*ঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘব*দ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি গ্রেফতারে র্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে।
এক সময় দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলায় চরমপন্থী সর্বহারা দলের সদস্যরা খুন, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজিসহ নানা রকম অপরাধমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে উক্ত জেলাসমূহে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। সময়ের পরিক্রমায় র্যাবের উপর্যুপরি অভিযানে চরমপন্থীদের সৃষ্ট ত্রাসের রাজত্ব ভেঙ্গে পড়ে। অধিকাংশ চরমপন্থী দলের সদস্যরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। অনেকে অস্ত্র জমা দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আগ্রহ প্রকাশ করে। র্যাব-১২ তাদেরকে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে।