শেরপুর প্রতিনিধিঃ
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ভূমি অফিসের মিথ্যা প্রতিবেদনে জমি হারানোর আশঙ্কায় রেজাউল করিম নামে এক পরিবার। রেজাউল করিম হাতিবান্ধা ইউনিয়নের ঘাগড়া লস্কর গ্রামের মৃত ইছরাইল খানের ছেলে।
রেজাউল করিম বলেন হাতিবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তার জন্য ২ শতাংশ জমি লিখে দেন। ওই জমি রেখে অবশিষ্ট জমির উপর তিনি দোকান ঘর ও মার্কেট নির্মাণ করেন। সম্প্রতি উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার মার্কেট ও দোকান ঘর ভেঙ্গে দেয়ার হুমকি প্রদর্শন করেন।
এ বিষয়ে রেজাউল করিম বাদি হয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৪৪ ধারায় একটি মোকদ্দমা নং৭৮,২০২৫ দায়ের করেন। বিজ্ঞ আদালত সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ভূমি অফিসকে নির্দেশ দেন। উক্ত নির্দেশ বলে রাজগঞ্জ ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মো,মোকছেদ আলী সরেজমিনে অনুসন্ধানের পর প্রতিবেদন দাখিল করেন।
উক্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত স্থানে ঘর ও মার্কেট নেই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। উক্ত প্রতিবেদন দাখিলের পর থেকে রেজাউল করিমও তার পরিবারের লোকজন জমি হারানোর আশঙ্কায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এবিষয়ে রেজাউল করিম বলেন যেখানে ইউনিয়ন পরিষদের জায়গা দেয়া হয়েছে। উক্ত স্থানে কোন ঘর নির্মাণ করা হয়নি।
এ ব্যাপারে রেজাউল করিম ও তার পরিবারের সদস্যরা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তবে রাজগঞ্জ ইউনিয়ন সহকারি ভূমি,কর্মকর্তা মোকছেদ আলী বলেন, আমার প্রতিবেদনে কোন মিথ্যার আশ্রয় নেয়া হয়নি। যা সত্য তাই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বার্তাপ্রেরকঃ- মোঃ বিল্লাল হোসেন, ঝিনাইগাতী,শেরপুর
মোবাঃ-০১৮৩১৬১৮২৮৮
তাং- ১৯/০৫/২৫ইং