ডেস্ক রিপোর্ট ঃ
বর্তমান সময়ে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন স্বচ্ছ, দক্ষ ও অগ্রগামী নেতৃত্ব। কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনের প্রেক্ষাপটে এমন একজন নেতৃত্বের নাম উঠে আসে তিনি হলেন-শেখ সাদী।
তিনি শুধু একজন রাজনীতিবিদ নন, বরং একজন সফল ব্যবসায়ী, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক এবং জনমানুষের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত একজন পরিশ্রমী নেতা। তার চিন্তা-দর্শন, কর্মগতি ও জনসম্পৃক্ততা তাকে অন্যান্য প্রার্থীদের তুলনায় আলাদা ও অগ্রগণ্য করে তুলেছে। কেন শেখ সাদী কুষ্টিয়া-আসনের সবচেয়ে যোগ্য প্রার্থী চলুন জেনে নিই—
১. সফল উদ্যোক্তা ও কর্মসংস্থানের উৎসঃ
শেখ সাদী একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে এশিউর গ্রুপের চেয়ারম্যান। তাঁর প্রতিষ্ঠান সরাসরি ও পরোক্ষভাবে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান করেছে, যা কুষ্টিয়া অঞ্চলের বেকারত্ব নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে।
২. শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নের প্রতি অঙ্গীকারঃ
শেখ সাদী একজন প্রকৃত শিক্ষানুরাগী। তিনি কুষ্টিয়া-৪ আসনে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে নিরলস কাজ করছেন। তিনি নিয়মিত শিক্ষাবৃত্তি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহায়তা প্রদান করেন। মূলতঃ শিক্ষাকে হাতিয়ার করেই তিনি গড়তে চান একটি উন্নত, দক্ষ ও আধুনিক কুষ্টিয়া।
৩. পরিচ্ছন্ন ও মৃদুভাষী নেতৃত্বঃ
শেখ সাদী একজন মৃদুভাষী, শালীন ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব। তার আচরণ, ব্যবহার ও জনসাধারণের সঙ্গে আন্তরিকতা তাকে অন্য সবার চেয়ে আলাদা করে তোলে।
৪. রাজনীতিতে নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিঃ
তরুণ উদীয়মান রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি পরিবর্তনের প্রতীক। রাজনীতিতে তার আগমন নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, উদ্যম ও কর্মদক্ষতার বার্তা নিয়ে এসেছে।
৫. প্রভাবশালী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ততাঃ
তিনি রিহ্যাবের পরিচালক কুষ্টিয়া জেলা সমিতি ঢাকা এর সভাপতি, এভাবে ঢাকা শহরের সব নামকরা ক্লাব ও সংগঠনের সক্রিয় মেম্বার তিনি। দেশের প্রভাবশালী সংগঠন ও প্রভাবশালী মানুষের সাথে সম্পৃক্ততা তাকে কুষ্টিয়ার মানুষের স্বার্থ রক্ষায় ও তাঁদের জীবন মানোন্নয়নে কাজ করতে বাড়তি সহায়তা করবে।
৬. রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও দায়িত্বশীলতাঃ
বিএনপির একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে তিনি কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন, যা তার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও দলীয় নেতৃত্বের স্বীকৃতি বহন করে।
৭. জনসম্পৃক্ততা ও জনপ্রিয়তাঃ
তিনি শুধু একজন নেতা নন, বরং সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের সাথী। এলাকায় নিয়মিত জনসংযোগ, সাহায্য সহযোগিতা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম তাকে জনমানুষের হৃদয়ে স্থান করে দিয়েছে।
৮. উন্নয়ন ও অবকাঠামোগত কাজের রূপকারঃ
তিনি নানাবিধ সামাজিক স্থাপনা, রাস্তাঘাট, মসজিদ-মাদ্রাসা নির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন, তারই ধারাবাহিকতায় কুমারখালীতে নির্মিত হচ্ছে ১০ তলা আধুনিক হসপিটাল। এসব কুষ্টিয়া তথা খোকসা-কুমারখালীর উন্নয়নের বাস্তব চিত্র।
৯. ভবিষ্যতের ভিশনঃ
তার নেতৃত্বে কুষ্টিয়া-৪ আসনকে একটি আধুনিক, শিক্ষিত ও কর্মসংস্থানে স্বয়ংসম্পূর্ণ মডেল আসনে রূপান্তরের সুস্পষ্ট ভিশন রয়েছে।
১০. সার্বিক মূল্যায়ন ও নেতৃত্বের প্রতীকঃ
শেখ সাদী তার দক্ষ নেতৃত্ব, সমাজসেবা, শিক্ষাবান্ধব মনোভাব এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই কুষ্টিয়া-৪ আসনের জনমানুষের আস্থা অর্জন করেছেন। তিনি রাজনীতির প্রচলিত গৎবাঁধা ধারা থেকে সরে এসে আধুনিক ও মানবিক নেতৃত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
উন্নয়ন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে তাঁর সুস্পষ্ট ভিশন, সঙ্গে জনসম্পৃক্ততা ও সদাচরণ এই সবকিছু মিলিয়ে তিনি কুষ্টিয়া-৪ এর জন্য সবচেয়ে যোগ্য ও সময়োপযোগী প্রার্থী। কুষ্টিয়ার আগামী দিনগুলোতে একজন দূরদর্শী, বিশ্বাসযোগ্য ও ফলপ্রসূ নেতৃত্ব হিসেবে শেখ সাদীই হতে পারেন জনগণের সত্যিকারের প্রতিনিধি…….