মোঃনাঈম হোসেন পলোয়ান।স্টাফ রিপোর্টারঃ
রাস্তায় ঘুরছে বিশালদেহী হাতি। সেই হাতির পিঠে বসা মাহুত। মাহুতের নির্দেশের উড় দিয়ে আনয়াহন ও পথচারীদের গতি যোগ ও সোকানীদের নাছে উড় সেসনা এগিয়ে দিচ্ছে হাতি। গাঁড়ন মাখাছ টিকা গুঁজে না দেওয়া পর্যন্ত গুঁড় সরাচ্ছে না হাতিটি। এভাবেই অভিনয়। কৌশাদ হাতি দিয়ে চলাছে চীনাবাজি। এতে যানবাহন গলফ, স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের মতে ফোজের সৃষ্টি হয়েছে। চা্ঁদপুর ফরিদগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন সড়কে দেখা মেলে এমন চিত্র। পদার খেয়ে দুধনার (৩১ জুলাই) মাসে দিপুর-সখীপুর মানিক সহগেড়কের ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকায় দাহিয়াড়া গ্রামের আল মদিনা হাসপাতাল এলাকায় যেয়ে দেখা যায় হাতি দিয়ে অভিনব কায়দায়। সালমারীর এমন দৃশ্য। সরেজমিনে দেখা যায়, মতি দিয়ে টাকা ভুলছেন অমৃত। ফারিং ২০ টাকা থেকে শুরু দয়ে টার্গেটের ধরন বুঝে ১০০ টাকা পর্যন্ত নেয়া হতে চাঁদা। অড়াচন পাশে খাজা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সড়কে নানকারী দিল্লি যানবাহনের পথ রোখ ভরেও টাজা ভুলভে দেখা যায় এসব মাছতেন। কাছিয়াড়া এলাকায় মহাসড়কে জামাল হোসেন নামের এক পথচারীর আম হাতি যেতে যেয়ে বড় এগিয়ে দিল। এই পথচারী ১০ টাকা দিতে চাইলে মাহডের নির্দেশে জান হাডি। খায় ৩০ টাকা দিয়ে পার পেয়েছেন তিনি। ব্যাটার সলিড অটো রিকশা থামিয়ে গুঁড় এগিয়ে দিল হাতি। আর্টারিকশা রাসভ
ইব্রাহিম মিয়া ২০ টাকা হাভিটির গুঁড়ে খাঁজে দিনেন। টাকা দেওয়ার কারণ জানতে চাইনে ওই অটোরিকশা চালক ব্যান, টা না দিলে যাবে না। এ ছাড়া দেরি হাল আনক সময় ঋড় দিয়ে গাড়ি খাঁরা যায়ে। এ জন্য ঝামেলা হরয়ার আগেই টাকা নিয়ে দিদাম। এাতির পিঠে বসে থাকা মাছয়ের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হয়নি। ভরিদগঞ্জ থানার ডিউটিনায় কার্যকির্মা (এএসআই) এরশাদ বলেন, হাডি ব্যবহার করে চাঁদার বিষয়টি আমরা অনগর মারছি। ওই নাথদের বিকছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ম্যাজিস্ট্রেট এ. আর এখ. জজিদ হাসান বলেন, হাতি বা বন্যপ্রাণী বানমার করে সড়কে চালবাজি কা উচিত নয়। এই মন্ত্রতকে সর্তক করেছি হাতি নিয়ে এলাকা আখ করছে। কাজ না হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে।