রাসেল ভায়পার
ভিক্টর বিশ্বাস চিতা স্টাফ রিপোর্টার
এই সাপের বিশেষত্ব হচ্ছে, এরা খুবই বিষধর। কাউকে ছোবল দিলে এন্টি ভেনম দিলেও বাঁচার সম্ভাবনা ২০%.।।এন্টি ভেনম এটার কম আছে এ দেশে।
আর এই দেশের জলবায়ুতে প্রকিতৃতে এদের কোন অবদান নাই।
আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল অন্যান্য সাপ সাধারণত নিজেরা আক্রান্ত হলে কিংবা সরাসরি কারও সামনে পড়লে ছোবল দেয় অন্যথায় কামড় দিতে আসে না বরং পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসেল ভাইপার দূরে থেকে মানুষ দেখলেও তেড়ে আসে আর কামড় দেওয়ার চেষ্টা করে।
অন্য সাপ ১ রকম বিষ ধারন করলেও, রাসেল ভাইপারের বিষ একই সাথে ৫/৬ ধরনের হয়।
এই সাপ খুবই দ্রুত বংশ বিস্তার করে
এরা সরাসরি বাচ্চা দেয়। এরা প্রায় ৩০ থেকে ৮০ টি পর্যন্ত বাচ্চা দিতে পারে।
সম্প্রতি,, কুষ্টিয়া,, রাজশাহী,, নাটোর,, পাবনা,,মানিকগঞ্জ,,,মাওয়া,,, ফরিদপুর সহ পদ্মার তীরবর্তী এলাকায় এই সাপের উপদ্রব বেড়েছে।
তাই সরকারিভাবে যদি এই সাপ নিধনের উদ্যোগ না নেয়া হয় তাহলে বর্ষার মৌসুমে সারা বাংলাদেশে এই সাপ ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
কুষ্টিয়ায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা আসামি গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় র্যাবের অভিযানে দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নঈমুদ্দিন সেন্টু হত্যা মামলার প্রধান আসামি মোঃ তরিকুল ইসলাম টুকু গ্রেফতার।...