র্যাব-৮, সদর কোম্পানী এবং র্যাব-১০, সদর কোম্পানী কর্তৃক যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ঢাকা মহানগরের যাত্রাবাড়ী থানাধীন ধোলাইপাড় এলাকা হতে পটুয়াখালী জেলার দশমিনা থানার চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান সহযোগী ০১ জন আসামী গ্রেফতার।
ভিকটিম মৃত মোঃ আল আমিন(৩৩)পেশায় একজন ট্রাক চালক। গত ১৭-০৪-২৪ ইং সন্ধ্যা ১৯০০ ঘটিকায় তার মামাকে (ট্রাকের মালিক) মোবাইলে জানায় যে তিনি তার চালিত ট্রাকে লোহার রড বোঝাই করে চট্টগ্রাম থেকে বরিশাল আসতেছে। সর্বশেষ তারিখ ১৮-০৪-২৪ সময় আনুমানিক ২৩০০ ঘটিকার সময় ভিকটিম তার মামাকে মোবাইলে জানায় যে তিনি ট্রাক নিয়ে পটুয়াখালি জেলার বাউফল থানাধীন কালিশুরি পয়েন্টে চলে এসেছে। এরপর থেকে ভিকটিমের সাথে তার স্বজনদের কারোও কোন যোগাযোগ হয়নি। গত ২০/০৪/২৪ইং তারিখ সকালে পটুয়াখালী জেলার দশমিনা থানাধীন পাতারচর গ্রামের তেতুলীয়া নদীতে ভিকটিমের বিকৃত মৃত দেহ উদ্ধার করা হয়। উল্লেখিত ঘটনায় ভিকটিমের মামা বাদী হয়ে পটুয়াখালী জেলার দশমিনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত করে গ্রেফতারকৃত আসামী ইমরান মাতাব্বর (২৮), পিতা-অদুদ মাতাব্বর, সাং-পাতারচর, থানা- দশমিনা, জেলা-পটুয়াখালী’ এর উক্ত হত্যা কান্ডের ঘটনায় সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত করে এবং আসামী গ্রেফতারের জন্য অধিনায়ক, র্যাব-৮ এ একটি আধিযাচন পত্র প্রেরণ করেন। এমতাবস্থায়, সদর কোম্পানী, র্যাব-৮ বরিশাল ছায়াতদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃ্দ্ধি করে আধুনিক তথ্য প্রযু্ক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উক্ত আসামীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীকে পটুয়াখালী জেলার দশমিনা থানায় হস্তান্তর করা হয়।