মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম
স্টাফ রিপোর্টার
৭ই জুন ২০২৪ইং শুক্রবার নরসিংদী সদর উপজেলা ভেলানগর ১নং ওয়ার্ড এন কে এন স্কুল পশ্চিম গেইট সংলগ্ন খন্দকার মফিজুল ইসলাম (মাহাবুব মাষ্টার) কে
নির্মম নির্যাতন ও প্রতারণা জালিয়াতির মাধ্যমে সকল অর্থ ও বাড়ি ঘর জায়গা আত্মসাৎ অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিগত ১/০২/২০২৪ ইং তারিখ
খন্দকার মফিজুল ইসলাম( মাহাবুব মাষ্টার) এর আত্মীয় স্বজনরা ও তারে মেয়ে খন্দকার মিরাজ, খন্দকার মাহাবুবা ইসলাম, মামা বাকিউল্লাহ, খালা মিলি,খালু সৈয়দ শাহীন সহ আরো অনেক সন্ত্রাসীরা মিলে ষড়যন্ত্র ও জিম্মি করে পাঁচতলা ফাউন্ডেশন ব্রিডিং এর তিনতলা নির্মাণ সম্পন্ন করা বাড়ি কিছু অংশ হেবা দলিলের মাধ্যমে জোরপূর্বক প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে লিখে তাকে বাড়ি থেকে বেড় করে দেন এবং খন্দকার মফিজুল ইসলাম এর স্ত্রী পেনশনে ৩০ লক্ষ টাকা মেয়ে খন্দকার মিরা ও খন্দকার খুকুমণি জিম্মি মাধ্যমে পাওয়ার নিয়ে সমস্ত টাকা মেয়েরা উঠিয়ে নেন। তারপর গত ৩১/০৫/২০২৪ই তারিখ খন্দকার মফিজুল ইসলামকে মেয়েকে শীলতাহানি একটি মিথা মামলা বানোয়াট নাটক সাজিয়ে তাকে শূন্য হাতে রাতে আঁধারে জোরপূর্বক প্রাণনাশের হুমকি ও মারধর করে বাসা বাহির করে দেয়, পিতা লজ্জা ও অভিমান নিয়ে কিছু না বলে চলে যান বাসা ছেড়ে। মেয়েরা তাতে দমেনি পিতার বিরুদ্ধে নরসিংদী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নরসিংদী একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের করেন পিতার বিরুদ্ধে।
পিতা নিরুপায় হয়ে আদালতে কাঠগড়ায় দাঁড়ান, মহামান্য আদালত তাকে না আটক না দেখিয়ে জামিন মঞ্জুর করে। মেয়েরা লজ্জায় আদালত হাজির হয়নি।
খন্দকার মফিজুল ইসলামের অভিযোগ আমার বাড়ি আমার ঘর আমাকে বাসায় ডুকতে দিচ্ছেনা এবং আমাকে দিনরাত রাস্তা রাস্তা দিন কাটাতে হচ্ছে ভাগ্যের কি নির্মম ইতিহাস। খন্দকার মফিজুল ইসলাম আরো বলেন আমার বাসায় সবসময়ই ভিতরে বাহিরে তালা লাগিয়ে রাখে। যাতে আমি ডুকতে না। কিছু মানুষ আমাকে বলছে আপনার বাসায় বহিরাগত ছেলে মেয়েদের আনাগোনা যাতায়াত আছে। আমার ধারণা আমাকে বাহির করে তারা স্বাধীন ভাবে চলাফেরা সুবিধা নিচ্ছে। মানুষ বলেছে ছেলে মেয়েদেরকে মানুষ করতে পারনি কেন। তারা যেভাবে চলছে এটা কোন মানুষের ভিতরে পড়ে না। সাধারণ৷ ধারণা তাহারা সারাদিন রাত বাসায় তালা ঝুলিয়ে বহিরাগত লোকজন নেশার আসর জমায়। আমি খন্দকার মফিজুল ইসলাম অনেক কষ্টের মাঝে দিনপাত করছি। খেয়ে না খেয়ে বেঁচে ও কঠিন কষ্ট দিনপাত করছি। এমন আবস্থা আমি নিরুপায় হয়ে নরসিংদী মডেল থানয় হাজির হইয়া একটি অভিযোগ করি। গত ৩১/০৫/২০২৪ তারিখে দাখিল করি। পাঁচ ছয় দিন নরসিংদী মডেল থানায় ঘুরে গত ৫/০৬/২০২৪ ইং তারিখ বুধবার রাতেরবেলা ৮:৩০ মিনিটে এ,এস,আই আসীম আকরাম বাদীকে সরিয়ে কৌশলে বাসার ভিতর ডুকে ভিতরে তালা বন্ধ করে দেন। এবং ডি,এস,বি অফিসার আদনান এর সাথে তার মুঠোফোনে দীর্ঘ সময় আলাপ হয় তার। খন্দকার মিরাজ ও খুকুমণি সাথে আদনানের সবসময় যোগাযোগ আছে আমার ধরনা এবং ডি এস বি অফিসার আদনানের সাথে সব বিষয় আমার আলাপ আলোচনা হয়েছে খন্দকার মিরা জানান। তারপর আমি শত চেষ্টা করেও ডুকতে না পেরে হতবাক হয়ে রাস্তা দায়িয়ে থাকি। প্রায় ১:৩০ ঘন্টা পর বাহির হয়ে আমার বিস্তারিত বলে চলে যান পুলিশ। আরো বলেন পুলিশ আমি আপনাকে বাসা উঠিয়ে দিতে আসেনি, আমি আমার দায়িত্ব পালন করছি। খন্দকার মফিজুল ইসলাম বলেন আমি আইনের মাধ্যমে সহযোগিতা চেয়ে বার বার ব্যর্থ হয়েছি। নিরুপায় হয়ে সকল সাংবাদিকদের প্রতি সহযোগিতা কামনা করছি।আবারও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দেখিয়ে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, সঠিক তদন্ত করে আমাকে আমার বাসায় উঠিয়ে দিতে সাহায্য প্রার্থনা করি।