ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাঁং এর মূলহোতাসহ ১১ জন গ্রেফতার।
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী, খুনি, প্রতারক ও হ্যাকারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সিপিএসসি, র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল ১৫ মে ২০২৪ তারিখ রাত্রী- ০১.৩০ ঘটিকায় রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানাধীন ছোটবনগ্রাম এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে (১) ধারালো হাসুয়া- ১৮ টি, (২) ধারালো তলোয়ার – ০৭ টি, (৩) চাকু – ০২টি, (৪) কাটার হাতল – ০৩ টি, (৫) চাইনিজ কুড়াল – ০১ টি, (৬) সিমেন্টের ব্লক- ৫৩ টি (যাহা হ্যান্ড গ্রেনেড হিসেবে ব্যবহৃত), (৭) খেলনার পিস্তল – ০১ টি, (৮) মোটর সাইকেল – ০৩ টি, (৯) মোবাইল- ১২ টি, (১০) সীম – ১৬ টি উদ্ধার করে এবং মিজু গ্যাঁং এর লিডার আসামী ১। মোঃ মিজানুর রহমান (৩০), পিতা-আজিম উদ্দিন, সাং-খোঁজাপুর, ২। মোঃ বকুল (৩৮), পিতা-মৃত মুকুল, সাং-খোঁজাপুর, ৩। মোঃ ঈমান (২৪), পিতা-মোঃ বাবলু হোসেন, সাং-ডাঁসমারী পূর্বপাড়া, ৪। মোঃ শাকিব (২৫), পিতা-মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫। মোঃ রবিন (২০), পিতা-মোঃ আঃ রাজ্জাক, ৬। মোঃ রাব্বি (২৪), পিতা-মোঃ আসলাম আলী, ৭। মোঃ অনিক (২১), পিতা-মোঃ আঃ খালেক, সর্ব সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, ৮। মোঃ ইয়ামিন আলী (২৮), পিতা-মোঃ আঃ মোত্তালেব, সাং-চরশ্যামপুর, ৯। মোঃ আমান (২২), পিতা-মোঃ শমসের আলী, সাং-ধরমপুর, সর্ব থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগর, ১০। মোঃ বিপ্লব আলী (২২), পিতা-মোঃ সাজাহান আলী, সাং-শিমুলিয়া, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী এবং আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু ১১। মোঃ বিজয় (১৭), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাং-ধরমপুর পূর্বপাড়া, থানা-মতিহার, রাজশাহী মহানগরদেরকে গ্রেফতার করে।
উল্লিখিত আসামীগন একই মিজু গ্যাঁং এর সদস্য। তারা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মহানগর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, জমিদখল এবং কোন ব্যক্তি জমি ক্রয়, বাড়ী নির্মাণসহ যে কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খুললে তাদেরকে চাঁদা না দিয়ে কোন কাজ করতে পারত না। এছাড়াও মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলবদ্ধ ভাবে ছিনতাই করে আসছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দিয়ে আসছে। টেন্ডারবাজী ও সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তাদের অপরাধের পরিধি বাড়তে বাড়তে ইং ১৫/০৫/২০২৪ তারিখ রাত্রীবেলা রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে র্যাবের গোয়েন্দা দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত আসামীগণ কর্তৃক ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিএসসি, মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশন টিম অভিযান পরিচালনা করে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন ধরমপুর পূর্বপাড়া সাকিনাস্থ পলাতক আসামী মোঃ রমজান (৩০) এর হাফ বিল্ডিং ব্যক্তিগত ক্লাব ঘর হতে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাঁংয়ের মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করে, কিন্তু কিশোর গ্যাঁংয়ের অন্যতম সদস্য মোঃ রমজান আলী রাতের আধারে দৌড়ে পালিয়ে যায়। উল্লিখিত ধৃত আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তারা ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি স্বাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো ০২ টি স্থান থেকে বিপুল পরিমান ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা একই কিশোর গ্যাঁংয়ের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত সংঘবদ্ধভাবে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, জমিদখল, ছিনতাই, টেন্ডারবাজী, সরকারি কাজে বাধা দান, সংঘবদ্ধভাবে মেয়েদের উত্যক্ত করা, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।
উক্ত আসামীগনদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় মামলা রুজুর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন ।